বর্ণ বৈষম্যের আগুনে কুইন্টন ডি কক ,আর ক্রিকেট খেলতে পারবে কি কুইন্টন ডি কক.....!

বর্ণবৈষম্য এর অভিযোগ কুইন্টন ডি কক এর বিরুদ্ধে । তাই এই বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়লেন কুইন্টন ডি কক....

৩০ বছর পর আবার ও সেই বর্ন বৈষম্যের আগুন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট দলে।এই অভিযোগ উঠেছে ডি কক এর বিরুদ্ধে। ১৯৭০ থেকে ১৯৯১ বর্ণবৈষম্যের অভিযোগে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে ৩০ বছর ধরে নিষিদ্ধ ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতেও মন পরিবতর্ন হয় নি দক্ষিণ আফ্রিকার মানুষ দের তার বড়ো উদাহরণ হলো ডি কক।

কুইন্টন ডি কক দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট তো বটেই তা ছাড়া আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের একটি বড়ো নাম। তার খেলার ফ্যান সারা বিশ্বে ক্রিকেট প্রেমী দেশ গুলি তে দেখা মেলে। তাই ICC প্রচুর গুরুত্বের সঙ্গে শক্ত হাতে কুইন্টন ডি কক এর বিরুদ্ধে তদন্ত করছে। কারণ কৃষ্ণাঙ্গ দের জন্য সমস্ত ক্রিকেটাররা যে হাটু গেড়ে হাত তুলে পতিবাদ ককরছে প্রতি ম্যাচের আরম্ভে , এই প্রতিবাদের বিরূপ আচরণের করেছেন কুইন্টন ডি কক। এই তদন্তে যদি কুইন্টন ডি কক সম্পূর্ণ  দোষীসাব্যাস্ত হয় তাহলে ICC সাজা শোনাবে ডি কক, এমন কি ক্যারিয়ার ও শেষ হয়ে যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে ।


দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার কুইন্টন ডি কক ব্লাকলাইফ মেটার এই আন্দোলন সমর্থন করেন না ।এই শ্বেতাঙ্গ-কৃষ্ণাঙ্গ বর্ণবৈষম্য নতুন নয় দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসের ১৯৬৮-৬৯ সালে ব্যাসিল দ্যা আলিবেরা কে নিয়ে গন্ডগোলটা সৃষ্টি হয়েছিল , তারপরেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয় দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট টিম কে যা ইতিহাসের বার্ন বৈষম্যের পাতায় আছে। তারপরই ১৯৯১ সালে আবার ফিরে আসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে।

এখন কার দিনে দঁড়িয়ে জাতি ভেদাভেদ ও বর্ণ বৈষম্য কোনো বাভেই মেনে  নেওয়া যায় না সে আমাদের দেশে হোক বা অন্য দেশে।  তাই আমরা আর চরম প্রতিবাদ করি।  আর যাতে এমন কোনো ঘটনা ভবিষ্যতে না ঘটে তার জন্য কমনা করি। এবং চলো আমরা মনে মনে প্রতিজ্ঞা করি আমরা ভবিষৎ কে বৈষম্য বাত  এর ঊর্ধে একটা সুস্থ সমাজ উপহার দেব। ...........

 

Tags

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.