আজকাল মানুষ স্থূলত্বের সমস্যায় ভুগছেন। কর্মেব্যস্ত মানুষরা সময় পাওয়ার সাথে সাথেই সেটা তারা মোবাইল ও টেলিভিশন দেখে কাটিয়ে দেয়।
যেই কারণে শরীরের ব্যায়াম সম্ভব হয় না এবং ক্যালোরি হ্রাস হয় না এবং স্থূলত্ব বাড়তে শুরু করে। এছাড়াও দৈনন্দিন জীবনে ফাস্টফুড খাবার ও এর অন্যতম কারণ। স্থূলতা ধীরে ধীরে আমাদের দৈনন্দিন কাজে ব্যাঘাত ঘটায় এবং আমাদের শরীরকে আরও খারাপ করতে শুরু করে। আজকাল ছোট বাচ্চাদের মধ্যেও স্থূলতা দেখা যায়। স্থূলত্ব বাড়ার কারণে শরীরে নতুন রোগ ঝুঁকি বাড়ে।আসুন স্থূলত্ব কেন হয় সম্পর্কে আরও জানা যাক।
#স্থূলতা কেন হয়, স্থূলত্ব কি :
যদি কোনও ব্যক্তির শরীরে ক্যালোরি হ্রাস না পায়ে তক্ষন স্থূলত্ব বাড়তে শুরু করে। শরীরে সঠিক পুষ্টি না পৌঁছলে মেদ্ বৃদ্ধি পায়। স্থূলত্ব এর কারণে মানুষের কাজের দক্ষতা দিন দিন হ্রাস পায়ে ও মানুষ অত্যাধিক অবসাদে ভুগতে শুরু করে।
#স্থূলতার কারণ কী :
১, স্থূলতার কিছু লোকের মধ্যে জেনেটিক হয় ।
২,মহিলাদের গর্ভাবস্থার সময় অনেক হরমোন পরিবর্তন ঘটে যার কারণে স্থূলত্ব বেড়ে যায়।
৩,মেনোপজের কারণে স্থূলতা বাড়তে শুরু করে ।
৪,তৈলাক্ত খাবার এবং ফাস্টফুড বেশি খাওয়ার কারণে স্থূলত্ব শুরু হয়।৫,অতিরিক্ত মদ্যপান স্থূলত্বের কারণ হয় ।
#স্থূলতা রোধ করবেন কীভাবে:
১.স্থূলত্ব এড়াতে বেশি মিষ্টি ও ঠান্ডা জাতীয় খাবার গ্রহণ করবেন না।
২.শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য, কম খাবার খান,
৩.প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় যোগ ব্যায়াম করুন।
৪. ফাস্টফুড খাবার থেকে দূরে থাকুন।
৫. বাচ্চাদের আউটডোর গেমে অনুপ্রেরণা যোগান।
#স্থূলত্ব কমাতে ঘরোয়া টোটকা :
১.স্থূলত্ব কমাতে গ্রিন টি কার্যকর। গ্রিন টি পান করা স্থূলত্ব কমায়।
২.লেবুর রসে মধু যোগ করুন এবং মিশ্রণের পরে এটি গরম করুন এবং তারপরে এটি খান।
৩.আপেল ভিনেগারের সাথে মধু মিশিয়ে পান করুন